গাবতলি কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার
ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন- ২১ ফেব্রুয়ারি ২০০৮।
উদ্বোধন- ২৬ মাচ ২০০৮।
উদ্বোধক- শাহ্ রেজওয়ান হায়াত, উপজেলা নির্বাহি অফিসার, গাবতলি, বগুড়া।
মূল স্তম্ভের উচ্চতা- ২৬ ফুট।
প্রস্থ- ৬ ফুট।
পুরুত্ব- ২ ফুট (মূল স্তম্ভের পৃষ্ঠদেশ ৪ গুন ৪ বর্গফুট সাদা মার্বেল পাথরে আবৃত যা বাংলাদেশের মানচিত্র ধারণ করছে)।
বর্ণ- কৃষ্ণ বর্ণ।
অর্ধবৃত্তাকার বেদীর উচ্চতা- ২.৫ ফুট।
বেদীর ব্যাসার্ধ- ১৪ ফুট।
ব্যাকগ্রাউন্ড দেয়াল- ৫৪ গুন ৭ বর্গফুট।
মূল কাঠামোর আয়তন- ৫৪ গুন ২৭ বর্গফুট (অর্ধ চন্দ্রাকৃতি)।
বহিঃ প্রাঙ্গণের আয়তন- ৬৪ গুন ৬৪ বর্গফুট।
ব্যবহৃত উপকরণ- গ্রাণািইট, মার্বেল, সিরামিট, ইট, টাইলস।
অন্তর্নিহিত তাৎপর্য-কালো স্তম্ভটি ভাষা আন্দোলন তথা দেশ মাতৃকার স্বাধীনতার জন্য প্রাণ বিসর্জনকারী শহীদের শোকের মাতম প্রকাশক, বর্গাকার সাদা মার্বেল পাথরটি দেশ মাতৃকার গৌরবময় স্বাধীনতা অর্জনের, আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস স্বীকৃতি প্রাপ্তি তথা যাবতীয় গৌরবময় অর্জনের প্রতীক।
স্থপতি- জামী-আল-সাফী ও ফরিদ আহমেদ।
নির্মাণ ব্যয়- ৮ লক্ষ টাকা (প্রায়)।
নির্মা সহায়তায়- উপজেলা পর্যায়ে কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ, গাবতলির চেয়ারম্যানবৃন্দ, ব্যবসায়ীগণ, বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।
Planning and Implementation: Cabinet Division, A2I, BCC, DoICT and BASIS